গল্পটা তোমার আর আমার
>>এইযে মিস্টার...!
>হুকুম করুন মহারাণী... বান্দা হাজির...
.
>>যাও তো... খালি সবসময় ফান করো
>উহু...সরি ম্যাডাম... বলেন কি বলবেন?
.
>>এই... তুমি কবিতা লিখতে পারো?
>অ্যাঁ...! হঠাৎ.... কবিতা?
.
>>হুমম... লাগবে আমার...
>কি জন্য তুমি আবার কবিতা দিয়ে
কি
করবে? প্রপোজ করবে নাকি কাউকে?
(হাসির ইমু)
.
>>আবার?(রাগী ইমু)
>বলো কেন লাগবে?
.
>>আরে বাবা... স্কুলে মাতৃভাষা
দিবসে স্বরচিত কবিতা
প্রতিযোগিতা হবে.... আমি অংশগ্রহণ
করতে চাচ্ছি.... বাবুই...!
>তাই... বলো... কয়টা লিখছো বাবু??
.
>>উহু... হচ্ছে না... এলোমেলো
তালগোল পাকিয়ে যাচ্ছে সব... তুমি
একটা লিখে দিবা??
>ইরেম্মা... মেয়ে কয়কি? কবিতা...
তাও আমার দ্বারা? ইম্পসিবল। মনে
মনে
বললাম
.
>বাবুই.... গল্প দিলে হয়না?
>>মেরে বোবা করে
দিবো....কবিতা
প্রতিযোগিতায় গল্প দিবে...
তারাতারি একটা কবিতা লিখে
সেন্ড করো তো....
.
>আচ্ছা বাবুই... একটু পর। দেখি কি করা
যায়...
>>হু.....!
.
>মেয়েটাকে না ও বলা যাবে না।
মানসম্মান এর একটা ব্যাপার আছে
না!
ও আমার সুকন্যা... আর আমি যে ওর
রাজকুমার...! সুকন্যার স্বপ্নবালক
রাজকুমার।
এত তারাতারি কবিতা পাব কই?
ভাবতে ভাবতে মনে পরে গেল
ক্লাশ
সেভেনে বসে এরকম ই কবিতা
প্রতিযোগিতায় একটা কবিতার বই
পেয়েছিলাম... "একুশের কবিতা"
নাম।
ওটা থেকেই বেছে একটা কবিতা
সেন্ড করলাম....
>>না... হবে না...
.
>এখন কি হবে? আরো কয়েকটা
দিলাম...। না... মহারাণীর পছন্দসই
হচ্ছেই
না।
মনে পরে গেলো আমার লিখা
একুশের
কবিতাটার কথা। ওটা ডায়েরীর
পাতা থেকে তুলে এনে দিলাম...
ব্যাস... এতেই চলবে নাকি তার...
এখনকার যুগে সেই কবেকার লেখা
কি
টিকবে নাকি? এনিয়ে দুশ্চিন্তা
ছিল।
কিন্তু সকল দুশ্চিন্তা উড়িয়ে দিলো
বিকেল বেলা একটা মেসেজের
মাধ্যমে....
>>পার্কে আসবা ঠিক বিকেল ৫ টায়...
আর কিছু জানিনা...
.
>ম্যাডাম ... আজ না আসলে হয়না?
হুটহাট
হয় নাকি?
>>কিচ্ছু জানিনা আমি... ঠিক সময়মত
আসবা...
.
>বাবুই... টিউশনি আছে তো...
>>গুল্লি মারি তোমার টিউশনির...
তোমারে না বলছি পড়ানো বাদ
দাও... আমি শিক্ষক পছন্দ করিনা। (ওর
শিক্ষক পছন্দ না করার কারনটা
অজানা
নয় আমার। থাক সেকথা... আরেকদিন
বলবো)
.
>আচ্ছা... আসবো...
>>হুমম.... আসো তুমি খবর আছে তোমার
.
>এ কি হলো খোদা... তবে কি আমার
দেওয়া কবিতার জন্য ওর.... না না...
ভাবতে পারছিনা।
অদ্ভুত অস্থিরতায় পার্কে পৌঁছে
দেখি ম্যাডাম যেন আমার জন্যই
অপেক্ষা করছেন... চমৎকার এক রাগী
চাহনি নিয়ে... বসে আছেন
.
>>এত দেরী করার মানে কি?
>সরি টিউশনিটা শেষ করতে লেট
হয়ে
গেল
.
>>হু... আমার চেয়ে উনার টিউশনিটাই
আসল। আসলে তুমি আমাকে আগের মত
ভালই বাসো না।
>ছিঃ ছিঃ কি বলো এসব? আমার
একমাত্র সুকন্যাটাকে এত এত
ভালবাসি তো।
.
>>হু কচু বাসো। যদি ভালই বাসতে
তাহলে এভাবে অবহেলা করতে না।
ইদানিং অবহেলা করা শুরু করছো।
আমিতো পুরোনো হয়ে গেছি। তাই
না? আর ভাল লাগেনা আমায়।
>দয়াকরে থামবা তুমি? আমি
ভালবাসি তোমায় হৃদয়রে সবটা
দিয়ে। কেন বুঝনা? টিউশনিতে
একটা
অঙ্ক শেষ করতে একটু লেট হয়ে গেল।
সরি তো.... প্লীজ...!
.
>>ঢং যত্ত। আর ভাল লাগেনা।(কপট
চাহনি)
>ও আচ্ছা আমায় আর ভাল লাগেনা।
পুরোনো হয়ে গেছি... তাইতো?
.
>>মাইর খাও নাই কত দিন হইছে মনে
আছে তোমার?
>আমি তো ব্যাকডেটেট নিরামিষ।
নতুনত্ব কিছু নেই আমার মাঝে।
রোমান্টিক না। সাজিয়ে গুছিয়ে
কথাও বলতে পারি না। কোন
যোগ্যতাও নেই যে আপনাকে
ভালবাসবো
.
>>দেখো আমি কিন্তু কেদে দিবো।
এভাবে বলো না প্লীজ। থামো
এবার।
তুমি আমার শুধু আমার। তোমার কিচ্ছু
থাকা লাগবে না। শুধু তুমি হলেই
আমার চলবে। রাগ করে না
>হু....
.
>>সরি তো
>হইছে হইছে এবার বলো ডাকছো
কেন?
>>তোমায় ডাকতে বুঝি কারন
লাগে?
>আচ্ছা বাবা রাগকরে না
>>দুপুরে খাওয়া করছো?
.
>হুম। তুমি?
>>হুম
.
অনেকক্ষণ ধরে ভাবছি কবিতার কথা।
খুব ভয়ে ভয়ে জিজ্ঞেস করেই
ফেললাম
>আচ্ছা কবিতাটার কি হলো?
>>ওহ.... হ্যা... বলতে তো ভুলেই গেছি।
তোমাকে এত্তগুলা লাপিউ...
দ্বিতীয়
হইছি।
>তাই! আমিতো ভাবছি কি না কি
বলবা তুমি যেভাবে ডাকলা।
পাগলী
একটা
>>একটা টিফিন বক্স পেয়েছি।
.
>ওউ.... তো আমাকে কি দিবা?
>>তোমাকে আবার কি দিবো হু?
আমার বাবুই কবিতা লিখে দিছে...
তাতে তাকে আবার কি দিবো?
.
>ও.... তাইতো। আচ্ছা।
মন খারাপ করে অন্যদিকে তাকিয়ে
বললাম
>>বাবুইটার কি মন খারাপ?
.
>জানি না।
>>অভিমান করছে.... আচ্ছা শুনো....
এদিকে তাকাও। এদিকে তাকাও
বলছি?
>না... তাকিয়ে কি হবে?
>>আমিও জানি না। হা করো
.
>এখন হা করে কি করবো? কিছু করবা
নাকি? (চোখে দুষ্টুমির খেলা)
>>ইহহ... শখ কতো। হা করো বলছি।
.
হা করার পরই বৃষ্টি টা টিফিনবক্সে
আনা খিচুড়ি মুখে তুলে দিলো
আমায়।
পরম যত্নে একটু একটু করে খাইয়ে
দিচ্ছে
আর তাকিয়ে আমার খাওয়া দেখছে।
আমিও একটু তুলে খাইয়ে দিলাম
ওকে।
দুচোখে ভালবাসা ছলছল করছে ওর।
খাওয়া শেষে ও বললো
.
>>আচ্ছা ইভান.... আমায় তোমার
কাছে
নিবা কবে?
>তুমিতো সবসময়ই আছো আমার সাথে
>>না। একেবারে কবে নিচ্ছো?
এভাবে লুকিয়ে আর ভাল লাগে না।
>ম্যাডাম.... এটাই তো প্রেম। আর
এটাইতো প্রেমের মজা। তাই না
বলো?
>>তবুও... তোমায় ছাড়া একটুও মন মানে
না। সারাক্ষণ তোমার কাছে মন পরে
থাকে।
>খুব ভালবাসো?
>>একটুও না।
>তাই?
>>জ্বী স্যার
>পড়াশুনা কেমন চলছে?
>>ভালই... তোমার?
>হুম.... ডাক্তার হতে হবে কিন্তু। সেই
ভাবে পড়বা। আমায় নিয়ে এত ভাবা
লাগবে না।
>>বাহঃরে। আমার একটাই রাজকুমার।
তার জন্য ভাববো না তো কার জন্য
ভাববো?
>হইছে বেশি ভাবতে হবে না। বুড়ি
হয়ে যাবা
>>আমার জন্য নিজের এত ভাবতে হবে
না। নিজের কথা ভাবেন। বিয়া
করে
বউকে কি খাওয়াবেন? হু?
ভাল করে পড়াশুনা করবা। ভাল
চাকরি
নিবা। টিউশনি বাদ দিয়ে ভাল করে
পড়াশুনা করবা।
>যথা আজ্ঞা মহারানী
.
>সন্ধ্যা তো হয়ে গেল। বাসায় যাবে
না?
>> আর কিছুক্ষণ থাকিনা
>ইসস ঢিংঙি মেয়ে বলে কি? এতক্ষণ
থাকলে বাসায় বুঝবে। এখন চলো।
>>আচ্ছা চলো
কিছুটা মন খারাপ করেই কথাটা বলল
বৃষ্টি।
.
রিকশা করে এগিয়ে দিলাম। হালকা
শীত এখনো আছে। যদিও বসন্ত চলছে।
রিকশার হুড তুলে বুকে মাথা রেখে
চুপটি করে বসে ছিল। যেন হারিয়ে
যেতে দিবে না আমায়। কত নিশ্চুপ
নিষ্পাপ একটা মেয়ে।
অথচ দেখো রেগে গেলে কত কিছুই
না
করতে পারে। পাগলী একটা।
কিছুতেই
বুঝতে দিবে না যে কত্ত
ভালোবাসে
ওর রাজকুমারকে।
আর আমি! ওর মত করে ওকে ভালবাসি।
ওর ইচ্ছে সব।
.
এভাবেই একটু একটু ইলশেগুড়ি
মিষ্টিদুষ্টু
খুনসুটিময় ভালবাসা চলছিল আমাদের।
খুব খারাপ নয় না কিন্তু। খুব মধুময়।
এভাবে বসন্ত ফুরিয়ে গ্রীষ্ম শেষে
বর্ষা গুটিগুটি পায়ে চলছে। তখনই
একটা
কেমন ঝড় এসে সব উড়িয়ে নিয়ে
গেলো।
.
বুঝতেই দেয়নি আমায়। ধরা ছোয়ার
আগেই শেষ। কথায় বলে না সুখ স্বল্প
কালীন আর দুঃখ চিরকালীন। ওর
নাকি
পরীক্ষা।
খুব কম সময় দিতো আমায়। বড্ড ছটফট
করতো ওর জন্য মনটা। ইদানিং কেমন
দিচ্ছেই না। বলে বাসা থেকে ফোন
ধরতে দেয়না বাইরেও বেরুতে
দেয়না
অযথা। পরীক্ষা তো তাই।
.
কিন্তু তাই বলে এত দিন? ওর পরীক্ষা
শেষ হতে আরও চারদিন বাকি। এরই
মাঝে শ্রাবণের আকাশ ভেঙে এলো
এক মহাঝড়। গুড়িয়ে নিয়ে চলে গেল
একটু একটু করে সাজানো সব স্বপ্ন গুলি।
.
ওর নাকি বিয়ে হয়ে গেছে।
শ্বশুরবাড়ি চলেও গেছে ইতোমধ্যে।
কি করবো বুঝতে পারছিনা। এই
মুহূর্তে
কি করার আছে আমার? একটা সুযোগ
তো দিতে পারতো?
.
কিছু বলার কিছু করার সুযোগ না
দিয়েই
খাঁচা ছেড়ে উড়াল দিল সাধের
বাবুই।
.
আমার সবচেয়ে নির্ভার যে জায়গা
ছিল সেটা হলো, ওর এত তারাতারি
বিয়ে হবে না।
এভয় আমার কখনো ছায়া ও মারায় নি।
.
কারন ও মাত্র নবম শ্রেণি।
আর আমি ইন্টার শেষ করে কিছু একটার
চেষ্টায়।
আমাদের পরিকল্পনা ছিল আমার
স্টাবলিশ হতে হতে ও বিয়ের উপযুক্ত
বয়সে চলে আসবে। তখনই যা হবার
পারিবারিক ভাবে হবে।
.
আমার সবচেয়ে নির্ভার জায়গাতেই
ভাগ্য নিষ্ঠুর হলো। লোকে বলে
সৃষ্টিকর্তা যা করেন তাই নাকি
ভালোর জন্য করেন। কিন্তু প্রশ্ন
জাগে
এটা কোন ভালর জন্য করছেন??
.
>>আচ্ছা আমি কি খুব অহংকারী?
>কে বলছে এই কথা? নাম বলো
একবার?
>>শান্ত হও। বলোই না আমি কি
অহংকারী খুব?
>না একদম না। তুমি আমার সুকন্যা।
আমার
স্বপ্নবালিকা। তুমি এরকম একটুও না
.
>>শোন না। আমি যখন জে.এস.সি
দিতাম না। তখন এক স্যার ডিস্টার্ব
করতো। বেহুদা কথা বলতে চাইতো।
আমি এড়িয়ে চললেই বলতো আমি
নাকি অহংকারী। এটা কোন ধরনের
কথা বলো তো?
>কিছু বলো নাই তারে তখন?
>>আরে শোনই না পুরোপুরি। বলে
কিনা আমায় বিয়ে করে সব অহংকার
ধূলিসাৎ করে দিবে... হি হি হি
>কি?? ভারি আজব তো... একজন
শিক্ষক....
সে বিয়ে করতে চায় এইটে পড়ুয়া
ছাত্রীকে? ছিঃ ছিঃ আল্লাহ
দুনিয়া কই গেলো?
.
>>ধুর... বাদ দাও তো। ওসব কথা পাগল
মাতাল ও বলে
>হুম। নিজের খেয়াল রেখো বাবুই....!
.
হ্যা.... এটাই কোন একদিন বলেছিল
বৃষ্টি আমায়। খুব ভাবি নি। কে
ভাববে
এইটে পড়া তরুনীর সাথে শিক্ষক.......?
.
হুম.... আকাশ ভাঙা মেঘলা শ্রাবণে
বুঝি এটাই হলো।
ওর এক বান্ধবীর থেকে খবর নিয়ে
তেমন কিছুই জানতে পারলাম না।
তবে
বুঝে নিলাম হয়তো ওটাই ঘটলো।
.
মেয়েটার স্বপ্ন ছিল ডাক্তার হবে।
আর
আজ সে কোন এক বাড়ির বউ হয়ে
সংসার সামলাচ্ছে যেখানে তার
দিন রাত বইয়ের মাঝে ডুবে থাকার
কথা ছিল।
.
>আচ্ছা তুমি আমার জন্য অপেক্ষা
করবে
তো? ছেড়ে যাবে নাতো আমায়
যতদিনে না তোমার বাবার সামনে
গিয়ে শূণ্য হাতে না ফিরবার মত দিন
পর্যন্ত?? সাথে থাকবে তো??
.
আমার এ প্রশ্নের জবাবে তার জবাব
আমায় পরম নিশ্চিন্ত দিয়েছিল।
.
>>তুমি থাকবে তো আমার পাশে?
আমি যতদিনে না ডাক্তার হই?
থাকবে
তো? যত ঝড় বাধাবিপত্তি আসুক না
কেন? থাকবে তো বলো?
.
এর কি জবাব দেবো আমি? কি হতে
পারে এর কাছে সর্বোৎকৃষ্ট জবাব?
আমি ওকে ঠিক ওর মতই ভালবেসে
ছিলাম। ওর যেমনটা চাই।
.
আসলে এর ব্যর্থতা কাকে দিবো?
আজও স্যাটেলাইট বিশ্বে বাংলায়
নারীদের কোন মূল্যায়ন নেই।
তারা অবহেলিত, নিষ্পেষিত,
নিপীড়িত অবলা নারী। মুখ ফুটে
বলার
যোগ্যতা বা সাহস রাখে না যে...
"আমি একজন ডাক্তার হতে চাই।
সেবা
করতে চাই বাংলাকে"
.
এখনো চলে বাল্যবিবাহ। বাবার
মায়ের অন্যতম একটা ধারনা, "এমন
ছেলে আরতো পাবো না।" তাই
তড়িঘড়ি করে অকালে মেয়ে নামক
বস্তুকে অবলা করে কোরবানি করে
দেয়।
.
এমন সময় বিয়ে না হলে হয়তো সে
হতে
পারতো মাদার তেরেসার এতটুকুন
একটা অংশবিশেষ। হতে পারে
বাংলার নেতৃত্বদানকারী ব্যক্তি।
হয়ে উঠতে পারে অমূল্য রতন।
.
সমাজ অগ্রসর হতে এর অন্যতম প্রধান
অন্তরায় আজ বাল্যবিবাহ। যেটা
একটা
বালকের রাজকুমার হওয়ার স্বপ্নকে
ভেঙে দেয়। ভেঙে দেয় একটা
আদর্শবান শিক্ষক হওয়ার ইচ্ছাকে।
.
ভেঙে দেয় একটা শিশুলভ সেবক
মনকে।
বাধা দেয় সোনার বাংলা হতে।
বাধা দেয় একটা সুন্দর পরিপূর্ণ
মাতৃত্বের সাধ পাওয়া থেকে।
অকালে ঝড়ে যায় বহু প্রাণ।
.
হয়তো কখনো বাচ্চা তার মায়ের দুগ্ধ
হতে বঞ্চিত হয়। কারন মা তার
পরিপক্ব
নন। জন্মহয় অবহেলায় একটি অপুষ্টি
বাচ্চার যে বেড়ে ওঠে
পুষ্টিহীনতায়।
.
সবকিছুর অন্তরালে লুকিয়ে আছে
একটি স্বপ্নভাঙার কাহিনী।
যেখানে
একটু একটু করে ইলশেগুড়ি ফোটার মত
বেড়ে উঠতো স্বপ্নগুলি। সবকিছুর মূলে
রয়
তখন.... "একটি বাল্যবিবাহ"d
No comments: