সবাই রাজকুমারী, স্বপ্ন রাজ্যের রানী যত-যাই খুঁজুক.. তারাই অকাল্পনিক প্রকৃত পরী.
কিছুসংখ্যক মেয়ে রয়েছে, যাদের ব্যাবহার আচরণ দেখলে হাসি পায়। তাদের আচরণ অনেকটা বাচ্চাদের মত হয়। হালকা শাসনেও তারা মনে আঘাত পায়, অভিমান করে, গাল ফুলিয়ে বসে থাকে। তাদের কে শুধু ভালবাসা দিয়ে-ইই আগলে রাখা লাগে।
.
আসলে পৃথিবীর প্রতিটা মেয়েই মায়াবতী, এদের ঠোটে মায়া, ঠোঁটের হাসিতে মায়া, চোখে মায়া, চোখের চাহুনি তে মায়া। এদের সবকিছুতে মায়া.. আর মায়া!!.. আর তাই হয়তো মেয়েদের মায়াবতী বলা হয়। এসব মায়াবতীদের আরো বেশি মায়াবী দেখায় "যখন তাড়া চোখে কাজল দেয়। <3
.
কিছুকিছু মেয়ে তো.. চোখে কাজল দিলে মনে হয় "চোখের নিচে একফোটা মায়া" আঠা দিয়ে লাগিয়ে রেখেছে। <3
আবার দেখা যায়.. "চোখে টানাটানা কাজল দেয়া মেয়েগুলিও.. "অদ্ভুত রকমের সুন্দর হয়। তাদের চোখ একেকটা মায়ার সাগর মনে হয়। <3
↑
.
আর এসব মায়াবতীদের সাথে কথা বলার প্রথম শর্ত হচ্ছে.. "এদের চোখের দিকে তাকানো যাবে না। খুব খেয়াল করে এদের সাথে কথা বলতে হয়। ভুলেও কথা বলার সময় তাদের চোখের দিকে তাকাবেন না... "তাকালে-ইই সর্বনাশ... "আপনি তার মায়ার সাগরে পড়ে হাবুডুবু খাবেন। <3
.
আর যে পুরুষ একবার এই "মায়া-সাগরে" আটকা পড়ে যায়! সে আর কখনো এই "মায়া-সাগর" ছেড়ে যেতে পারে না।
.
চোরাবালির মত এই "মায়া-সাগর" রোজ তাকে একটু একটু করে গ্রাস করে ফেলে। সে রোজ অবাক হয়ে মায়াবতীকে দেখে, আর তাকে ভালবাসে। <3
.
_
মেয়েরা কষ্ট সহ্য করতে যানে, হাসির মাঝে নিজের কষ্ট লুকিয়ে ফেলতে পাড়ে।।
একটা মেয়ের বিয়ে হয়ে যাওয়ার পর "নতুন পরিবার, অচেনা কিছু মানুষের সাথে যখন নতুন করে জীবন শুরু করে! তখন সবার মন রক্ষার ভয়ংকর দায়িত্ব তার কাধে পরে।
দায়িত্ব পালনে কিছুটা ভুল হলে! বিভিন্ন কথাও শুনা লাগে। তখন মেয়েটা কষ্ট পায়। কিন্তু সেটা প্রকাশ করতে পারেনা, হয়তো করতে চায়না, কাউকে তার কষ্টগুলো বুঝতে দিতে চায়না। অসংখ্য কষ্ট, যন্ত্রণা পেয়েও তাড়া একটা সংসার টিকিয়ে রাখতে চায়। হাসির আড়ালে নিজের সব কষ্ট লুকিয়ে ফেলে।। আর "এসব মেয়েদের-ইই "হাস্যজ্জল মেয়ে বলা হয়।
.
হাস্যজ্জল মেয়েগুলা অসংখ্য কষ্ট যন্ত্রণা পাবে.. তবুও তাদের মুখে অমায়িক একটা হাসি থাকবে-ইই। :-)
.
তারা সবাইকে হাসাতে জানে, খুশি রাখতে জানে। যদিওবা অাড়ালে মাঝে মাঝে তাদের চোখ ভিজে।
.
.
তবে একটা মেয়ে যেমন নিজের সর্বটুকো দিয়ে তার "প্রিয় মানুষদের খুশি রাখতে জানে!! ঠিক তেমনি ভাবে "প্রিয় মানুষের থেকে নিজের অধিকারের সর্বটুকো অাদায়ও করে নিতে জানে। <3
.
.
আর একটা কথা কি জানেন?
মায়াবতীরা হাজারটা ভুল করেও যদি.. "তার মায়াবী ছলছল আঁখি তুলে একবার কাউকে সরি বলে!! তখন সাত খুন ও মাফ হয়ে যায়।। ^_^
.
.
_
প্রতিটা মেয়ের মধ্যে কিছু কিছু চমৎকার মায়াবী ব্যাপার থাকে, বাচ্চামি স্বভাব থাকে। যা দেখলে আমার খুব হাসি পায়। যেমনঃ
↓
- একটা মেয়ে যখন ফুচকার দোকান পায়! তখন সব ভুলে যায়.. এবং প্লেটের পর প্লেট ফুচকা খায়।(তবে সবমেয়ের ফুচকার নেশা না ও থাকতে পাড়ে)।
.
- মেয়েরা কোনো জিনিষ আগে থেকে জানবে না। কিন্তু না জেনেও পন্ডিতি করবে। আর তারপর যখন ভুল হবে তখন জিহ্বে কামড় দিয়ে দাঁড়িয়ে থাকবে মূর্তির মত।
.
- পাশাপাশি বসে থাকার সময় "প্রেমিক এর কাধে মাথা দেবার জন্য প্রায় মরেই যায় তাড়া। ^_^
.
- মেয়েরা কেয়ারিং হয়। প্রিয় মানুষদের খুব কেয়ার করে। ঠিক একটা মা যেমন তার সন্তানকে কেয়ার করে।
.
তাদের চমৎকার অারেকটা মায়াবী গুন হলো!.. "আজান পড়লে যখন তাড়া মাথায় কাপড় দেয়"।। এর মত পবিত্র দৃশ্য! আর অন্যকিছু হতে পারে না। :-)
.
অাসলে তাদের চমৎকার গুণগুলো বলে শেষ করা যাবেনা. . .
লিখাঃLg Hridoy khan
.
আসলে পৃথিবীর প্রতিটা মেয়েই মায়াবতী, এদের ঠোটে মায়া, ঠোঁটের হাসিতে মায়া, চোখে মায়া, চোখের চাহুনি তে মায়া। এদের সবকিছুতে মায়া.. আর মায়া!!.. আর তাই হয়তো মেয়েদের মায়াবতী বলা হয়। এসব মায়াবতীদের আরো বেশি মায়াবী দেখায় "যখন তাড়া চোখে কাজল দেয়। <3
.
কিছুকিছু মেয়ে তো.. চোখে কাজল দিলে মনে হয় "চোখের নিচে একফোটা মায়া" আঠা দিয়ে লাগিয়ে রেখেছে। <3
আবার দেখা যায়.. "চোখে টানাটানা কাজল দেয়া মেয়েগুলিও.. "অদ্ভুত রকমের সুন্দর হয়। তাদের চোখ একেকটা মায়ার সাগর মনে হয়। <3
↑
.
আর এসব মায়াবতীদের সাথে কথা বলার প্রথম শর্ত হচ্ছে.. "এদের চোখের দিকে তাকানো যাবে না। খুব খেয়াল করে এদের সাথে কথা বলতে হয়। ভুলেও কথা বলার সময় তাদের চোখের দিকে তাকাবেন না... "তাকালে-ইই সর্বনাশ... "আপনি তার মায়ার সাগরে পড়ে হাবুডুবু খাবেন। <3
.
আর যে পুরুষ একবার এই "মায়া-সাগরে" আটকা পড়ে যায়! সে আর কখনো এই "মায়া-সাগর" ছেড়ে যেতে পারে না।
.
চোরাবালির মত এই "মায়া-সাগর" রোজ তাকে একটু একটু করে গ্রাস করে ফেলে। সে রোজ অবাক হয়ে মায়াবতীকে দেখে, আর তাকে ভালবাসে। <3
.
_
মেয়েরা কষ্ট সহ্য করতে যানে, হাসির মাঝে নিজের কষ্ট লুকিয়ে ফেলতে পাড়ে।।
একটা মেয়ের বিয়ে হয়ে যাওয়ার পর "নতুন পরিবার, অচেনা কিছু মানুষের সাথে যখন নতুন করে জীবন শুরু করে! তখন সবার মন রক্ষার ভয়ংকর দায়িত্ব তার কাধে পরে।
দায়িত্ব পালনে কিছুটা ভুল হলে! বিভিন্ন কথাও শুনা লাগে। তখন মেয়েটা কষ্ট পায়। কিন্তু সেটা প্রকাশ করতে পারেনা, হয়তো করতে চায়না, কাউকে তার কষ্টগুলো বুঝতে দিতে চায়না। অসংখ্য কষ্ট, যন্ত্রণা পেয়েও তাড়া একটা সংসার টিকিয়ে রাখতে চায়। হাসির আড়ালে নিজের সব কষ্ট লুকিয়ে ফেলে।। আর "এসব মেয়েদের-ইই "হাস্যজ্জল মেয়ে বলা হয়।
.
হাস্যজ্জল মেয়েগুলা অসংখ্য কষ্ট যন্ত্রণা পাবে.. তবুও তাদের মুখে অমায়িক একটা হাসি থাকবে-ইই। :-)
.
তারা সবাইকে হাসাতে জানে, খুশি রাখতে জানে। যদিওবা অাড়ালে মাঝে মাঝে তাদের চোখ ভিজে।
.
.
তবে একটা মেয়ে যেমন নিজের সর্বটুকো দিয়ে তার "প্রিয় মানুষদের খুশি রাখতে জানে!! ঠিক তেমনি ভাবে "প্রিয় মানুষের থেকে নিজের অধিকারের সর্বটুকো অাদায়ও করে নিতে জানে। <3
.
.
আর একটা কথা কি জানেন?
মায়াবতীরা হাজারটা ভুল করেও যদি.. "তার মায়াবী ছলছল আঁখি তুলে একবার কাউকে সরি বলে!! তখন সাত খুন ও মাফ হয়ে যায়।। ^_^
.
.
_
প্রতিটা মেয়ের মধ্যে কিছু কিছু চমৎকার মায়াবী ব্যাপার থাকে, বাচ্চামি স্বভাব থাকে। যা দেখলে আমার খুব হাসি পায়। যেমনঃ
↓
- একটা মেয়ে যখন ফুচকার দোকান পায়! তখন সব ভুলে যায়.. এবং প্লেটের পর প্লেট ফুচকা খায়।(তবে সবমেয়ের ফুচকার নেশা না ও থাকতে পাড়ে)।
.
- মেয়েরা কোনো জিনিষ আগে থেকে জানবে না। কিন্তু না জেনেও পন্ডিতি করবে। আর তারপর যখন ভুল হবে তখন জিহ্বে কামড় দিয়ে দাঁড়িয়ে থাকবে মূর্তির মত।
.
- পাশাপাশি বসে থাকার সময় "প্রেমিক এর কাধে মাথা দেবার জন্য প্রায় মরেই যায় তাড়া। ^_^
.
- মেয়েরা কেয়ারিং হয়। প্রিয় মানুষদের খুব কেয়ার করে। ঠিক একটা মা যেমন তার সন্তানকে কেয়ার করে।
.
তাদের চমৎকার অারেকটা মায়াবী গুন হলো!.. "আজান পড়লে যখন তাড়া মাথায় কাপড় দেয়"।। এর মত পবিত্র দৃশ্য! আর অন্যকিছু হতে পারে না। :-)
.
অাসলে তাদের চমৎকার গুণগুলো বলে শেষ করা যাবেনা. . .
লিখাঃLg Hridoy khan
No comments: